যে ১০ টি কারণে ভর্তি হবেন ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটিতে...
১। পড়াশুনা অত্যাধিক সহজ, পড়াশুনা করতে আপনার কোনো বেগ পেতেই হবে না। সবকিছু বুঝে বুঝে পড়তে পারলেই হবে।
২। ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে প্যারাটা ব্যস্তানুপাতিক। মানে যেখানে ইঞ্জিনিয়ারিং সেখানে কোনো প্যারা নাই। একদম চিলের লাইফ।
৩।পরীক্ষার কোশ্চেন এতোটায় সহজ হয় যে কোশ্চেন হাতে পাওয়ার পর আপনার হাসতে মন চাইবে। এতো সহজ কোশ্চেনও স্যাররা দিতে পারে!
৪।সিজিপিএ আপনি যত চাইবেন ততই পাইবেন। এখানে হাসতে হাসতে সিজিপিএ উঠানো যায়। তাই এটা নিয়ে কোনো টেনশন করার দরকারই নাই।
৫।ল্যাব করার কোনো রকম কোনো প্যারা থাকে না, কোনো দিন ইচ্ছা হলে করলেন না হলে না করলেন।
৬।ল্যাব রিপোর্ট! এইটা তো মাসে ঘণ্টাখানেক লিখলেই হয়ে যাবে, না লিখেলও স্যাররা আপনাকে কিচ্ছু বলবে না।
৭।এইখানকার ম্যাথ,ফিজিক্স বা ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট গুলোর এক একটা ইকুয়েশন দেখলে হাসবেন, এতো সহজ ইকুয়েশনও হয় আবার!! ক্যালকুলেশন করতে শুধু যোগ বিয়োগ জানলেই আপনার হয়ে যাবে।
৮।আপনি এইখানে ছোট ছোট কোর্স শেষ করার জন্য সময় পাবেন অনেক। মানে এতো ছোট সিলেবাস আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
৯।এইখানে ছেলের থেকে সমসময়ই মেয়ে বেশী সো বুঝতেই পারতেছেন ঐ সেই ব্যাপারটা হয়েই যাবে। আর বিয়ের পাত্র হিসেবে তো সুপরিচিত আছেই।
১০।জব নিয়ে তো কোনো টেনশন করা লাগতেছেই না। আপনি বের হওয়ার আগে হাজার হাজার জবের অফার পেয়ে বসে থাকবেন।
সুতরাং এতসব সুযোগ সুবিধা পেতে আজই ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো ভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে যান।দেখবেন লাইফটা একদম চিলের উপর দিয়ে চলে যাচ্ছে।
এইগুলো শুধুমাত্র শান্তনা দেয়ার জন্য বিপরীত করে বলা হয়েছে!😐
১। পড়াশুনা অত্যাধিক সহজ, পড়াশুনা করতে আপনার কোনো বেগ পেতেই হবে না। সবকিছু বুঝে বুঝে পড়তে পারলেই হবে।
২। ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে প্যারাটা ব্যস্তানুপাতিক। মানে যেখানে ইঞ্জিনিয়ারিং সেখানে কোনো প্যারা নাই। একদম চিলের লাইফ।
৩।পরীক্ষার কোশ্চেন এতোটায় সহজ হয় যে কোশ্চেন হাতে পাওয়ার পর আপনার হাসতে মন চাইবে। এতো সহজ কোশ্চেনও স্যাররা দিতে পারে!
৪।সিজিপিএ আপনি যত চাইবেন ততই পাইবেন। এখানে হাসতে হাসতে সিজিপিএ উঠানো যায়। তাই এটা নিয়ে কোনো টেনশন করার দরকারই নাই।
৫।ল্যাব করার কোনো রকম কোনো প্যারা থাকে না, কোনো দিন ইচ্ছা হলে করলেন না হলে না করলেন।
৬।ল্যাব রিপোর্ট! এইটা তো মাসে ঘণ্টাখানেক লিখলেই হয়ে যাবে, না লিখেলও স্যাররা আপনাকে কিচ্ছু বলবে না।
৭।এইখানকার ম্যাথ,ফিজিক্স বা ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট গুলোর এক একটা ইকুয়েশন দেখলে হাসবেন, এতো সহজ ইকুয়েশনও হয় আবার!! ক্যালকুলেশন করতে শুধু যোগ বিয়োগ জানলেই আপনার হয়ে যাবে।
৮।আপনি এইখানে ছোট ছোট কোর্স শেষ করার জন্য সময় পাবেন অনেক। মানে এতো ছোট সিলেবাস আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
৯।এইখানে ছেলের থেকে সমসময়ই মেয়ে বেশী সো বুঝতেই পারতেছেন ঐ সেই ব্যাপারটা হয়েই যাবে। আর বিয়ের পাত্র হিসেবে তো সুপরিচিত আছেই।
১০।জব নিয়ে তো কোনো টেনশন করা লাগতেছেই না। আপনি বের হওয়ার আগে হাজার হাজার জবের অফার পেয়ে বসে থাকবেন।
সুতরাং এতসব সুযোগ সুবিধা পেতে আজই ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো ভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে যান।দেখবেন লাইফটা একদম চিলের উপর দিয়ে চলে যাচ্ছে।
এইগুলো শুধুমাত্র শান্তনা দেয়ার জন্য বিপরীত করে বলা হয়েছে!😐