ছোটরা যারা এইচএসসি শেষ করেছে, তাদেরকে এই সত্য কথাগুলো জানাতে পারেন। খুব দামী!
আর অল্পকিছুদিন কষ্ট করে পড়ে একটা ভার্সিটিতে ভর্তি হও।
ভার্সিটিতে ভর্তি হতে পারলেই যা যা পাবা........
১. পড়াশোনা করা লাগবেনা
২. ক্লাস করতে হবেনা
৩. এক্সামও খুব একটা দেওয়া লাগবেনা
৪. ভর্তি হওয়ার পর থেকেই প্রতিদিন ২/৩ টা করে টিউশনির প্রস্তাব পাবা।
৫. শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা তো বাবা-মা'র চেয়েও বেশি আদর করে। ২৪ ঘন্টা খোজ খবর রাখে। এক্সাম ভালো না দিলেও প্রচুর মার্কস দেয়। তোমার যখন ক্যান্টিনে খেতে ভালো লাগবেনা। শিক্ষকরা বাসায় দাওয়াত করে খাওয়াবেন। তাদের আদর পেয়ে নিজের বাবা-মা'কেই ভুলে যাবা।
৬. ভার্সিটির ক্যান্টিনগুলোতে মজাদার সব খাবার পাবা। এতো স্বাদ আর মানসম্মত যে মায়ের হাতের রান্নার কথাও মনে পড়বেনা। কুব ট্যাশ!
৭. এই সময়ে এসে এসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশনের ভয় অনেকেই দেখাবে তোমাকে। বিশ্বাস করো, এগুলাই নাই বললেই চলে ইউনিভার্সিটিতে। যা আছে খুবই গৌণ হিসেবে ধরা হয়। দিলে দিবা না দিলে নাই! আমি নিজে সাক্ষী।
৮. মোবাইলে জিপি থেকে যেভাবে প্রতিদিনই offer এর টেক্সট পাও৷ এইভাবেই মেয়েদের কাছ থেকে প্রেমের প্রস্তাব পাবা খালি। একটা সময় বিরক্ত লাগবে! এতো ওফার টফার! কার ভালো লাগে!
৯. ২৪ ঘন্টা খাবারের ব্যবস্থা আছে। যখন মন চাইবে খালি অর্ডার করলেই খাবার চলে আসবে।
১০. এখানে সবাই খুব রুটিন ফলো করে। তোমার বন্ধুবান্ধবরা রাত ১২টার পর কখনোই তোমাকে ডাকবেনা। কেননা, সবাই ১২টার আগেই ঘুমিয়ে পড়ে। কাক ডাকা ভোরে উঠিয়া যায়!
১১. অনেক ভালো ভালো বন্ধু। এইসব বন্ধুরা প্রয়োজনে তোমার জন্য কলিজা দান করে দিতে প্রস্তুত থাকবে। জীবনেও নিজের স্বার্থের কথা চিন্তা করেনা এরা!
১২. পরিবেশতো খুবই ভালো। ২৪ ঘন্টা এয়ারকন্ডিশনিং রুমে থাকবা। প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা রুম থাকবে হলে। এক একটা রুম একটা বাড়ির সমান। অনেক রুমেতো পারসোনাল সুইমিংপুলও আছে।
১৩. থাকার জায়গায় কোনো ঝামেলাই নাই। জানালার পাশ থেকে বেলীফুলের ঘ্রাণ আসবে। ফোমের বিছানা। ছাড়পোকার কথা যারা বলে ওরা ভার্সিটিবিদ্বেষী!
১৪. আর চাকরি? গ্রাজুয়েশন শেষ করার আগেই দেখবা বিভিন্ন কোম্পানির এজেন্ট হল গেইটে বসে আছে। চাকরি নিজেই তোমাকে খোজা শুরু করবে তুমি ভর্তি হওয়ার পর থেকেই! তুমি খুজতে হবেনা!
১৫. ভর্তি হয়ে চাইলে বিয়েও করে ফেলতে পারবা। পাত্রীর বাবাকে গিয়ে বললেই হবে ভার্সিটিতে পড়ো।
আপাতত এগুলাই, আরও অনেক চমক আছে। খালি একবার ভর্তিটা হইলেই টের পাবা! প্রচুর আরাম!!
Collected
আর অল্পকিছুদিন কষ্ট করে পড়ে একটা ভার্সিটিতে ভর্তি হও।
ভার্সিটিতে ভর্তি হতে পারলেই যা যা পাবা........
১. পড়াশোনা করা লাগবেনা
২. ক্লাস করতে হবেনা
৩. এক্সামও খুব একটা দেওয়া লাগবেনা
৪. ভর্তি হওয়ার পর থেকেই প্রতিদিন ২/৩ টা করে টিউশনির প্রস্তাব পাবা।
৫. শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা তো বাবা-মা'র চেয়েও বেশি আদর করে। ২৪ ঘন্টা খোজ খবর রাখে। এক্সাম ভালো না দিলেও প্রচুর মার্কস দেয়। তোমার যখন ক্যান্টিনে খেতে ভালো লাগবেনা। শিক্ষকরা বাসায় দাওয়াত করে খাওয়াবেন। তাদের আদর পেয়ে নিজের বাবা-মা'কেই ভুলে যাবা।
৬. ভার্সিটির ক্যান্টিনগুলোতে মজাদার সব খাবার পাবা। এতো স্বাদ আর মানসম্মত যে মায়ের হাতের রান্নার কথাও মনে পড়বেনা। কুব ট্যাশ!
৭. এই সময়ে এসে এসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশনের ভয় অনেকেই দেখাবে তোমাকে। বিশ্বাস করো, এগুলাই নাই বললেই চলে ইউনিভার্সিটিতে। যা আছে খুবই গৌণ হিসেবে ধরা হয়। দিলে দিবা না দিলে নাই! আমি নিজে সাক্ষী।
৮. মোবাইলে জিপি থেকে যেভাবে প্রতিদিনই offer এর টেক্সট পাও৷ এইভাবেই মেয়েদের কাছ থেকে প্রেমের প্রস্তাব পাবা খালি। একটা সময় বিরক্ত লাগবে! এতো ওফার টফার! কার ভালো লাগে!
৯. ২৪ ঘন্টা খাবারের ব্যবস্থা আছে। যখন মন চাইবে খালি অর্ডার করলেই খাবার চলে আসবে।
১০. এখানে সবাই খুব রুটিন ফলো করে। তোমার বন্ধুবান্ধবরা রাত ১২টার পর কখনোই তোমাকে ডাকবেনা। কেননা, সবাই ১২টার আগেই ঘুমিয়ে পড়ে। কাক ডাকা ভোরে উঠিয়া যায়!
১১. অনেক ভালো ভালো বন্ধু। এইসব বন্ধুরা প্রয়োজনে তোমার জন্য কলিজা দান করে দিতে প্রস্তুত থাকবে। জীবনেও নিজের স্বার্থের কথা চিন্তা করেনা এরা!
১২. পরিবেশতো খুবই ভালো। ২৪ ঘন্টা এয়ারকন্ডিশনিং রুমে থাকবা। প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা রুম থাকবে হলে। এক একটা রুম একটা বাড়ির সমান। অনেক রুমেতো পারসোনাল সুইমিংপুলও আছে।
১৩. থাকার জায়গায় কোনো ঝামেলাই নাই। জানালার পাশ থেকে বেলীফুলের ঘ্রাণ আসবে। ফোমের বিছানা। ছাড়পোকার কথা যারা বলে ওরা ভার্সিটিবিদ্বেষী!
১৪. আর চাকরি? গ্রাজুয়েশন শেষ করার আগেই দেখবা বিভিন্ন কোম্পানির এজেন্ট হল গেইটে বসে আছে। চাকরি নিজেই তোমাকে খোজা শুরু করবে তুমি ভর্তি হওয়ার পর থেকেই! তুমি খুজতে হবেনা!
১৫. ভর্তি হয়ে চাইলে বিয়েও করে ফেলতে পারবা। পাত্রীর বাবাকে গিয়ে বললেই হবে ভার্সিটিতে পড়ো।
আপাতত এগুলাই, আরও অনেক চমক আছে। খালি একবার ভর্তিটা হইলেই টের পাবা! প্রচুর আরাম!!
Collected
No comments:
Post a Comment